দু’দিন ধরে বইছে বাতাস বৃষ্টির দেখা নেই আকাশ পানে তাকিয়ে ভাবি বৃষ্টি হবে এই অল্প স্বল্প রোদের দেখা পেলেও বুঝি নেই দু’দিন ধরে বইছে বাতাস বৃষ্টির দেখা নেই সিগ্ধ বাতাস,
মাথার উপর দেখি বাজপাখি চিল শকুনের আগমন শক্তির সাথে পরাশক্তির জয় পরাজয় চলে, কখনোবা রাজনৈতিক রণকৌশলে আমরা হই অবরুদ্ধ আমি ঘুমাতে পারি না- লিখতে পারি না কিছু- মানুষ হয়ে মানুষের
শুভ্রাংশু তোর রাজহংসীকে বড্ড বেশি সুন্দর লাগে যেখানে আবীর মাখা কাশ্মীরের স্বর্গলাভ করি, সেখানে শুভ্রজিৎ তোমায় ভালোবাসি বলেছে আমায় তুমি যখন সাদা পরী হয়ে এই ধরণীতে হেঁটে এলে শুভ্রের মায়া
✍ মির্জা মুহাম্মদ নূরুন্নবী নূর :: তারাভরা চাঁদের আকাশ জোনাকজ্বলা নিঝুম রাত, কবি হাঁটছেন একা সুনসান চারিপাশ, নীরব নিস্তব্ধ পরিবেশ কবি হাঁটছেন আনমনা হয়ে তার হাঁটায় ছেদ পরে গেলো কবি
✍ নূরেকাওসার তালুকদার অনুপা পথে যাদের বসবাস নেই মাথার উপর ছাদ জুম বাংলাদেশ বাড়িয়ে দিয়েছে তাদের দিকে সহানুভূতির হাত স্বপ্ন যাদের আকাশ ছোয়া তবু স্বপ্নের পথে বাধা জুম শুরু করেছিল
✍মাসুম খান কৃপা করে সৃজন তুমি করছো প্রভু এই আমায়। উজার করে দিয়েছো তুমি কৃতজ্ঞতা সেই তোমায়।। ডাকিনি আমি প্রাণ খুলে জানি না কেমনে ডাকতে হয়। তবুও আমার বরাদ ভালো
নিউ ফ্যাশানে চলছে নারী মাথার কাপড় ফেলে, যায় না বোঝা আবার কারো মেয়ে নাকি ছেলে। পায়জামাটা পড়ছে এখন প্লাজু তার নাম, পরলে ভাবে এই সমাজে আমার কত দাম। কোথায় আজি
হুমায়ুন আবিদ কখনও তোমার হতে পারিনী- সহসা এই কথাটি যখন বুকের দরজায় ধাক্কা দেয় অসময়ের বেহায়া বৃষ্টি আমার দু’চোখ মাঝে জলের প্রাচীর আঁকে। বেদনার দাহ্য বাতাস ভালোবাসার শরীরে এঁকে দেয়
অচেনা ভুখন্ড, শীতের কথা আনাচে কানাচে প্রিয় বিছানায় ঝেঁপে আসে শৈশবের ভাষা গাছ আর রোদ্দুরে এখনো পৌষ ভিজে বাঁচে বুকের মাঝে তুমিও জানো কুয়াশা, কুয়াশা। জানলাতে তাই দু’চোখ পেতেছি রোদ্দুর